সপ্তাহের মাঝেও মন যেন থাকে একদম মস্তিতে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, হাসুন বিন্দাস

সপ্তাহের মাঝেও মন যেন থাকে একদম মস্তিতে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, হাসুন বিন্দাস

১। বাবা: খোকা, ক্লাস সেভেনে উঠে তোমার কেমন লাগছে?

খোকা: খুবই খারাপ, বাবা।

বাবা: বলো কী! কেন? ক্লাস সেভেনেই তো আমি আমার জীবনের সেরা তিনটা বছর কাটিয়েছি!

২। দুই বান্ধবীর বহু বছর পর দেখা। এক বান্ধবী অপর জনের হাতের দামি হিরের আংটির প্রশংসা করায় বান্ধবী বলল, ‘আংটিটা সুন্দর, কিন্তু এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অশান্তি বয়ে নিয়ে এসেছে।’

অন্য বান্ধবী: কী সেটা?

প্রথম বান্ধবী: আমার স্বামী।

৩। একটি ছেলে জুলজিতে অনার্স পাস করে দীর্ঘ দিন বেকার বসে আছে। একদিন সে চিড়িয়ানার কর্তৃপক্ষকে ধরল একটা চাকুরি দেওয়ার জন্য। কর্তৃপক্ষ শেষ পর্যন্ত রাজি হলেন। চাকরিটা আর কিছুই নয়, চিড়িয়াখানার একটা বড় বাঘ মরে গিয়েছে, তার চামড়াটা পরে খাঁচার মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে হবে। যাতে মনে হয় খাঁচায় একটা জ্যান্ত বাঘ রয়েছে। মাইনে মাসে হাজার টাকা। ছেলেটি রাজি হয়ে কাজে যোগ দিল।

ছেলেটির খাঁচার সঙ্গেই ছিল সিংহের খাঁচা। দুই খাঁচার মাঝামাঝি ছিল একটা দরজা। ছেলেটি সব সময় ভয়ে সেই দরজা বন্ধ রাখত। একদিন লাফ ঝাপ করতে গিয়ে সেই দরজার উপর গিয়ে পড়ল এবং দরখাটা ক্যাচঁক্যাচ করে খুলে গেল। সামনেই পশুরাজ সিংহ— ছেলেটি আতঙ্কে কাঠ হয়ে হাত জোড় করে চোখ দুটো বন্ধ করে ফেলল। কিন্তু কয়েক মিনিট কেটে যাওয়ার পরও যখন পশুরাজ তাকে আক্রমণ করল না, তখন ভয়ে-ভয়ে চোখ মেলে সে দেখতে পেল— সিংহ হাত জোড় করে চোখ বুজে আছে।

স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে ছেলেটি বলল, ও তা হলে আপনিও জুলজিতে অনার্স।

৪। শিক্ষক: জীবনে ক’টা বই পড়েছিস?

ছাত্র: এখনও তো মরিনি, তাই বলতে পারব না!

৫। এক বন্ধু নিজের জুতো পালিশ করছে দেখে, অন্য বন্ধু তার পিছনে লাগতে গেল।

প্রথম জন: কী রে, তুই নিজের জুতো নিজেই পালিশ করিস?

দ্বিতীয় জন: তা করি, তুই কারটা করিস?

(Feed Source: hindustantimes.com)