১২৫ দিনে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার পথ পাড়ি Aditya-L1-এর। এই মুহূর্তে লাগ্র্যাঞ্জ পয়েন্ট L1-এ রয়েছে এই সৌরযান। চাঁদের কক্ষপথে থাকা এই পয়েন্ট থেকে সারা বছর ধরে সূর্যের উপর পরিষ্কার নজর রাখা যাবে। মহাকাশের একটি স্থিতিশীল জায়গা এই লাগ্র্যাঞ্জ পয়েন্ট। যা পৃথিবী ও সূর্যের মহাকর্ষীয় শক্তি উপগ্রহের মতো একটি ছোট বস্তু দ্বারা অনুভূত শক্তির ভারসাম্য বজায় রাখে।
অর্থাৎ, লাগ্র্যাঞ্জ পয়েন্ট থেকে সূর্যের ওপর নজর রাখবে ভারতের সৌরযান। ২ সেপ্টেম্বর পিএসএলভি C 57 রকেটে চেপে রওনা দেয় Aditya-L1। ১২৫ দিনে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে হ্যালো কক্ষপথে ঢুকে গেছে সেটি। মহাকাশ গবে,ণায় অভূতপূর্ব এই সাফল্যের জন্য ইসরোর বিজ্ঞানীদের অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। X হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ‘আরও একটা মাইলফলক ছুঁল ভারত। ভারতের প্রথম পর্যবেক্ষণিকা Aditya-L1 পৌঁছে গেছে তার গন্তব্যে। এটি সবচেয়ে জটিল মহাকাশ গবেষণার পেছনে আমাদের বিজ্ঞানীদের নিরলস প্রচেষ্টার একটি প্রমাণ। আমি এই অসাধারণ কৃতিত্বকে সাধুবাদ জানাতে গোটা দেশের সঙ্গে সামিল হচ্ছি। আমরা মানবতার সুবিধার জন্য বিজ্ঞানের নতুন দিগন্তের পেছনে দৌড় জারি রাখব।’
India creates yet another landmark. India’s first solar observatory Aditya-L1 reaches it’s destination. It is a testament to the relentless dedication of our scientists in realising among the most complex and intricate space missions. I join the nation in applauding this…
— Narendra Modi (@narendramodi) January 6, 2024
Aditya-L1 এবার ৫ বছরের দীর্ঘ মিশনে ব্যস্ত থাকবে। এই সময়ের মধ্য়ে সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করা হবে। মহাকাশযানটি সূর্যের স্তরগুলি খতিয়ে দেখবে, বিশেষত করোনা যা সৌর পদার্থবিদদের কাছে এই বিষয়টি একটি রহস্য থেকে গেছে।
(Feed Source: abplive.com)