মাসিক বেতন নাকি ১.৫ লক্ষ! মুম্বইয়ে ফের দেখা তৈমুরের ‘ন্যানি’র, কোথায় কাজ করছেন?

মাসিক বেতন নাকি ১.৫ লক্ষ! মুম্বইয়ে ফের দেখা তৈমুরের ‘ন্যানি’র, কোথায় কাজ করছেন?

নাম সাবিত্রী, তবে লোকে তাঁকে ‘তৈমুরের ন্য়ানি’ বলেই চেনেন। সইফ-করিনার প্রথম সন্তান তৈমুর জন্মের পর থেকেই হয়ে উঠেছিল নেটপাড়ার প্রিয় পাত্র। সেসময় নিত্যদিনই ভাইরাল হত তৈমুরের নানান ছবি ও ভিডিয়ো। পাপারাৎজিও তখন একটিবার তৈমুরের দেখা পেতে রোজই তার পিছনে ধাওয়া করত। নেটপাড়ার নিত্যদিনের ‘হট টপিক’ হয়ে উঠেছিল তৈমুর।

আর সেসময় এই তৈমুরের সঙ্গে আলোচনায় উঠে আসতেন আরও এক ব্যক্তি। আর তিনি হলেন করিনা পুত্রের ন্যানি সাবিত্রী। কারণ, তৈমুরকে দেখভালের মূল দায়িত্বে ছিলেন তিনিই। তবে তৈমুর এখন অনেকটাই বড় হয়েছে। সইফ-করিনা বড় ছেলের বয়স এখন ৭+। আর তাঁকে দেখাভালের জন্য এখন আর প্রয়োজন পড়ে না ন্যানি সাবিত্রীর। তাই পতৌদি বাড়িতে তাঁর আর কাজ নেই। তবে সেই ন্য়ানি সাবিত্রী এখন কোথায়?

তৈমুরের ন্যানি সাবিত্রী

সম্প্রতি মুম্বইতেই দেখা মিলেছে তৈমুরের ‘ন্যানি’র। দক্ষিণী তারকা রাম চরণ ও তাঁর স্ত্রী উপাসনা কোনিদেলার সঙ্গে দেখা যায় সাবিত্রীকে। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। এই মুহূর্তে রামচরণ ও উপাসনার মেয়ের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। মুম্বইতে রামচরণ ও উপসনার সঙ্গেই সম্প্রতি দেখা গিয়েছে তৈমুরের ন্যানিকে। মুম্বই পৌঁছে ক্যামেরা থেকে আড়াল করতে ছোট্ট মেয়ের মুখ ঢেকে গাড়ি থেকে নামেন রামচরণ, ঠিক তার পিছনেই দাঁড়িয়েছিলেন ন্যানি সাবিত্রী। আর বলাই বাহুল্য সেসময় পাপারাৎজির ক্যামেরায় আবারও একবার বন্দি হন তৈমুরের পুরনো ন্যানি। তাঁর পরনে ছিল ঠিক একই রকম সাদা পোশাক, আর কাঁধে ব্যাগ।

কিছুদিন আগে রামচরণ কন্যার ৬ মাস পূর্তি উপলক্ষ্যে মহালক্ষ্মী মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন দক্ষিণের তারকা দম্পতি। তখনও তাঁদের সঙ্গে মন্দিরে দেখা যায় ন্যানি সাবিত্রীকে। তাই একটা বিষয়ে সন্দেহর অবকাশ নেই যে ন্যানি সাবিত্রী এখন রামচরণের মেয়েকে দেখাশোনার জন্য নিযুক্ত রয়েছেন।

এদিকে ন্যানি সাবিত্রী যখন ছোট্ট তৈমুরের দেখাশোনা করতেন, তখন নাকি তাঁর আনুমানিক মাসিক বেতন ছিল ১.৫ লক্ষ টাকা। একাধিক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ পেয়েছিল।

জানা যায়, বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে সেলেবদের শিশুদের দেখাশোনার কাজে নিযুক্ত হন এই ন্যানিরা। শিশুর যত্ন সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় বিষয়ে তাঁদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণও সংস্থার মাধ্যমেই দেওয়া হয়। কাজের সময়ের উপর নির্ভর করে তাঁদের বেতন।

(Feed Source: hindustantimes.com)