সুখবর মিষ্টিপ্রেমীদের জন্য! এই মিষ্টিতেই ভ্যানিশ হবে মেদ-সহ বদহজম!

সুখবর মিষ্টিপ্রেমীদের জন্য! এই মিষ্টিতেই ভ্যানিশ হবে মেদ-সহ বদহজম!

কিশমিশ অনেকেই খেতে ভালোবাসেন, সে এমনই হোক অথবা পায়েস, পোলাওয়ে দিয়ে হোক। কিন্তু আপনি কি জানেন এই কিশমিশ আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করতে পারে? হ্যাঁ, ওজন কমানো হোক অথবা বদ হজমের সমস্যা, সব দূর করতে পারে কিশমিশ।

রোজকার ব্যস্ত জীবনে সেভাবে অনেকেই স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে পারেন না। স্বাস্থ্যকর খাবারের বদলে চটজলদি মুখরোচক খাবারেই ভরসা করেন অনেকে। এর ফলে স্বাস্থ্য এখন ফাস্ট ফুডের চাপে নাজেহাল! ফল? পেট খারাপ, গ্যাস, অম্বল, ঠিকঠাক হজম না হওয়া, ওজন বৃদ্ধি, ইত্যাদি। কিন্তু এই সব সমস্যাই দূর করতে পারে কিশমিশ।

আঙুর শুকিয়ে গিয়ে কিশমিশ তৈরি হয়। সূর্যের আলোয়, অথবা মাইক্রোওভেনের তাপে শুকিয়ে নিতে পারেন আঙুর। এই ফল শুকিয়ে গেলে তাতে থাকা ফ্রুক্টোজগুলো জমাট বেঁধে যায় আর কিশমিশ তৈরি হয়। আর এই কিশমিশ যদি আপনি ঘুম থেকে উঠেই নিয়ম করে খান তাহলে পাবেন সুফল! রোজ সকালে খালি পেটে কিশমিশ খেলে এতে থাকা ফাইবার জলে ফুলে ওঠে এবং পেটের সমস্যা, মূলত কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করে। দূর হয় মুখের দুর্গন্ধ।

কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম যা বুকে জ্বালা, গ্যাস, অ্যাসিডিটি দূরে রাখে। একই সঙ্গে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এছাড়াও এতে থাকা পলিফেনলস, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলো ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে আর্থ্রাইটিস, হার্টের অসুখের মতো একাধিক রোগকে দূরে রাখে। শরীর থেকেও টক্সিন দূর করে কিশমিশ।