Bangla News: গন্ধরাজ এগরোল, মোমো তৈরি করে খাদ্যপ্রেমিদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রানাঘাটের ব্যাবসায়ী সুজিত বিশ্বাসের তৈরি রোল।
ভাজা হচ্ছে গন্ধরাজ এগ রোল
রানাঘাট: এই দোকানে ঢুকলে পরে গন্ধরাজের সুগন্ধে মন খুশি হয়ে উঠবে আপনার! রানাঘাটের গন্ধরাজ সবুজ এগরোল এবং মোমো ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাদ্য রসিকদের কাছে। এসো বসি আহারে, খাদ্য রসিক বাঙালি খেতে ভালবাসেন। অর্থাৎ পরিমাণে বেশি না হলেও, সব ধরনের খাবার চেখে দেখার অভ্যাস বাঙালির পরম্পরা। আর এই নিয়ে নানান রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে খাদ্য প্রস্তুতকারকদের মধ্যে।
খাদ্য রসিকরা বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার জন্য উৎসুক থাকেন। আর খাবার বিক্রি করে খুশি হন। তবে হ্যাঁ অবশ্যই লভ্যাংশ ঘরে তোলেন। প্রচলিত খাবার এখন অতীত। চলছে ফাস্টফুড। সাধারণত ফাস্ট ফুডের নানা বৈচিত্র্য লক্ষ্য করলেও এমন এমন খাবার তৈরি হচ্ছে, যা অবাক করার পাশাপাশি তৃপ্তি আনে।
বর্তমানে সকলেই পরিচিত এগরোল কিংবা মোমোর সঙ্গে। কিন্তু গন্ধরাজ লেবুর মোমো কিংবা এগরোল খেয়েছেন বা দেখেছেন। যা অন্য এগরোল কিংবা মোমোকে টেক্কা দেবে স্বাদ অন্যদিকে সবুজ রঙ। এমনই এগরোল, মোমো তৈরি করে খাদ্য প্রেমীদের কাছে।
রানাঘাটের ব্যাবসায়ী সুজিত বিশ্বাস। তিনি আগে বিভিন্ন হোটেলে রান্নার কাজ করতেন বিদেশে, করোনা পরিস্থিতির পর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে এমন নতুন ভাবনা নিয়ে ফাস্ট ফুডের দোকান করেন। গণেশ চতুর্থী, বিশ্বকর্মা পুজো, দুর্গাপুজো থেকে শুরু করে লক্ষ্মী পুজো, জগদ্ধাত্রী, কালী পুজো, রাস সবেতেই উৎসবমুখর বাঙালি পুজোর কটা দিনে অন্তত বাইরের খাবার খেতে ভালবাসে। তাই ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে এই অভিনব গন্ধরাজ সবুজ মোমো এবং রোলের স্বাদ নেবেন না এমন বাঙালি বোধ হয় নেই।
Mainak Debnath